আপনার মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য সেরা বিশ্ববিখ্যাত বিশ্বাস নিয়ে উক্তিঃ
আপনি বা আপনারা
gogle এ মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য সেরা বিশ্ববিখ্যাত বিশ্বাস নিয়ে উক্তি, বিশ্বাস নিয়ে
উক্তি বা মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য সেরা কিছু উক্তি সমূহ এই keyword দিয়ে serch করেছে
মানে আপনি জানতে চান বা জানতে ইচ্ছুক যে কোন উক্তি বা কথাগুলো দিয়ে আপনার মনোবল বা
বিশ্বাস ফিরে আসবে। তো আমারা আপনাদের জন্য কিছু উক্তি নিয়ে চলে এলাম যেগুলো আপনার মনোবল
বাড়াতে সাহায্য করবে। তো বেশী দেরী না করে চলেন শুরু করা যাক আজকের এই আলোচনাঃ
আপনার দৈনন্দিন
জীবন থেকে শুরু করে আপনার বন্ধু নির্বাচন, সংসার পরিচালনা করার জন্য স্ত্রী, এমন কি
ব্যবসায়ের জন্য পাটনার বাছাই করতেও আপনাকে ওই মানুষটির উপর বিশ্বাস করার জন্য খুব বেশী
ভূমিকা পালন করবে এই বিশ্বাস নিয়ে উক্তিটি। আবার একই সাথে আপনাকে অন্য মানুষের উপর
বিশ্বাস করার ও বিশ্বস্ত হওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাবে।
জাদুকরি এই
বিশ্বাস শব্দটির অর্থ যতটা ব্যাপক ও অন্তর্নিহিতই তাৎপর্য তাঁর চেয় বেশী গভির এই বিশ্বাস
শব্দটি। জীবন নির্বাহ করার ক্ষেত্রে অন্য একজন মানুষের উপর বিশ্বাস স্থাপক করতে পারতে
হবে। কেননা অপর একজন মানুষের উপর বিশ্বাস করা যেমন বোকামি ঠিক তেমনি অপর একজন মানুষের
উপর অবিশ্বাস করারও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
বুদ্ধিমান
মানুষেরা যাচাই বাছাই করে অন্য মানুষের উপর বিশ্বাস করে। কোন কোন গুন দেখে অন্য মানুষকে
বিশ্বাস করতে হবে বা কোন কোন গুণ প্রদর্শক করলে অন্য একজন মানুষের কাছে বিশ্বাসী হওয়া
যায় এই বিষয়ে নিয়ে আমরা বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কিছু উপদেশ নিয়ে আলোচনা করব।
আমাদের এই
পোস্ট থেকে আপনারা জীবনে চলার জন্য অন্যের উপর বিশ্বাস কিভাবে করবেন এই বিষয় ধারণা
অর্জন করতে পারবেন। আশা করি আমাদের প্রতিটি উক্তি আপনাকে অন্যের উপর বিশ্বাস করার এবং
অন্যের কাছে বিশ্বাসি হওয়ার জন্য সাহায্য করবে। তাই উক্তিগুলো ভাল করে পড়বেন যেন তা
আপনি আপনার জিবনে কাজে লাগাতে পারেন।
বিশ্বাস নিয়ে উক্তি
০১. এক পায়ের অপর বিশ্বাস করতে পারি বলেই ভরসা করে আমরা অপর পা সামনের দিকে বাড়াতে পারি
এই উক্তিটি
থেকে আমারা বিশ্বাস করার পর কি কাজ করতে পারি বা করতে পারব তা নিয়েই উপদেশ দেওয়া হয়েছে।
০২. যে বিশ্বাস অর্জন করে, সে বিশ্বাসও করে।
এই উক্তিটি
থেকে এটা বঝা যায় যে নিজেকে প্রথমে অনেক কাছে বিশ্বাসী হতে হবে তাহলে তুমি অনকে বিশ্বাস
করতে পারবে।
০৩. শুধু কথায় না, কথা এবং কাজ দুটোতে
মিল দেখে কাউকে বিশ্বাস করো।
এই উক্তিটি
থেকে এটা বঝা যায় শুধু কথা শুনে বিশ্বাস করা যাবে না, কথা এবং কাজ দুটোতে মিল দেখে
বিশ্বাস করতে হবে।
০৪. কোন ক্ষেত্রে যদি
আপনার মনে হয় যে কাজটা আপনি বা আপনারা পারবেন বা পারবেন না দুটো ক্ষেত্রেই আপনার বিশ্বাস
সঠিক
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে যাই হক না কেন আপনি যেটা বিশ্বাস করবেন কেবল সেটাই সঠিক।
০৫.
আমি কর্মে বিশ্বাসী কারো কথায় বিশ্বাসী নই।
০৬. যে বিশ্বাস করে তাঁর
কোন ব্যাখ্যা লাগে না, আর যে বিশ্বাসী নয় তাঁর হাজার ব্যাখ্যা লাগে।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় বিশ্বাসীদের কাজ করার জন্য কোন কিছু শোনা লাগে না, আর অবিশ্বাসীদের
কাজ করার জন্য হাজারও কথা শোনা লাগে।
০৭. অন্যেকে ক্ষমা করার
জন্য আমি বেশ ভাল মানুষ কিন্তু পুনরায় ভরসা করার মতো ভাল মানুষ আমি নই।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় অন্যের দোষ পেলে ক্ষমা করার মতো আমি আছি কিন্তু আবার ভরসা
বা বিশ্বাস করা যাবে না।
০৮. নিজের প্রতি বিশ্বাসটা
অন্যের চেয়ে বেশী হতে হবে, কারণ তুমি কি করবে তা শুধু তুমি ভাল বুজবে।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় কে কি করে করুক কিন্তু তুমি যা করবে তাই সঠিক এবং ভাল।
০৯. বিশ্বাস কিছুটা আয়নার মতো যা একবার ভাঙ্গলে জোরা ত লাগে কিন্তু
দাগ লেগে যায়।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় বিশ্বাস একবার ভাঙ্গলে তাঁর সন্দেহ থেকেই যায়।
১০. বিশ্বাস করা সহজ
তবে কাউকে বিশ্বাস করা যায় এটা বঝা কঠিন।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় কাউকে বিশ্বাস তো করা যায় তবে সে বিশ্বাসটি ধরে রাখতে পারবে
কি পারবে না তা বজা কঠিন।
১১. একটি মিথ্যা কথা
বা খারাপ কাজ আপনার সকল ভাল কাজকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় একটি ভুল কাজের জন্য আপনি অন্যের কাছে অবিশ্বাসই হয় যাবেন।
১২. কাউকে বিশ্বাস করার
জন্য তাকে প্রথমে বিশ্বাস করে দেখতে হবে
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে কাউকে বিশ্বাস করার আগে প্রথমে তাকে বিশ্বাস করে পরীক্ষা
করে নিতে হবে যে আসলে কি এই মানুষটি বিশ্বাসযোগ্য হবে কি না।
১৩. বিশ্বাস অর্জন করা
কঠিন তবে ভাঙা একদম সহজ।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে বিশ্বাস অর্জন করার জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে
তবে শুধুমাত্র একটি ভুল আপনাকে অবিশ্বাসী করে ফেলবে।
১৪. বিশ্বাস হছে রাবারে মতো যত ভুল হবে তত বিশ্বাস কমবে।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে ভুল কাজ করলে বিশ্বাস কমেতে থাকবে তা কাজের ব্যাপারে হক
বা আবার সম্পর্কের ব্যাপারে হক।
১৫. বিশ্বাস হল সাদা
কাগজ মলঠানর মতো যা কখন আর সজা হবে না।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে কার কাছে আকবর অবিশ্বাসী হয় গেলে সাত চেষ্টা করলেও আর
তার কাছে পুনরায় বিশ্বাসী হওয়া যায় না।
১৬. বিশ্বাস এমন একটা নমনীয় জিনিস যা ভাগবে তারাতারি,
নষ্ট হবে তারাতারি, হারাবে সহজে কিন্তু পুনরায় পাওয়া তা পৃথিবীর সবচেয় কঠিন কাজ।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় একটা মানুষের বিশ্বাস ভাংবে তারাতারি তবে পুনরায় আবার কখন
তৈরি হবে না।
১৭. নিজের চিন্তাগুলকে অবিশ্বাস করে অন্যকে নয়।
এই
উক্তিটি থেকে এটা বঝা যায় যে অনকে বিশ্বাস করার করার জন্য নিজ চিন্তাভাবনাকে প্রথমে
অবিশ্বাস করতে হবে। যেন তা তোমার অযথা অবিশ্বাসের কারণ হয় না দাড়ায়।
তাই কিভাবে বিশ্বাস করতে হবে বা কিভাবে
বিশ্বাস করলে বা কিভাবে অন্যের কাছে বিশ্বাসী হওয়া যায় তাঁর হয় তো বা কিছুতা ধারণা
আপনার হয় গেছে তবে মুল হল আপনি নিজে। তা বিশ্বাস করার ক্ষেত্রেই হক বা বিশ্বাস অর্জন
করার ক্ষেত্রেই হক। কেননা আপনি ঠিক হলে সব কিছু ঠিক হবে। তবে বুদ্ধিমানেরা সবসময় নিজেকে
বিশ্বাস বেশী করে যার জন্য কেউ যদি তাঁর বিশ্বাস ভঙ্গ করে তারপর সে পিছিয়ে যায় না কারন
সে সব কিছু তাঁর বিশ্বাসে করেছে। আর নিজের উপর এত বেশী বিশ্বাস থাকার কারণে সে নিজেই
সবকিছু করে ফেলে।
তবে
জীবনে চলার পথে যেহেতু কাউকে না কাউকে বিশ্বাস
করতে হয় তাই এই
উক্তি সমূহ থেকে আপনারা নিশ্চয়ই বুজতে পেরেছেন যে কিভাবে অনকে
বিশ্বাস করতে হবে। তবে
আবারও বলতেছি যে মুল হচ্ছে
আপনি কেননা আপনি যদি নিজের উপর বিশ্বাস করেন তাহলে আপনার বিশ্বাসী মানুষটি যদি আপনাকে ছেড়ে চলেও যায় তাহলেও আপনি নিজের বিশ্বাসের কারণে আপনার কৃতকাজটি আপনি করতে পারবেন।